ইউরোপা লিগের ফাইনালে টটেনহ্যাম হটস্পার্সের কাছে হেরে গেল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। তীরে এসে তরী ডুবল রুবেন আমোরিমের ছেলেদের। গোটা ম্যাচেই ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের আধিপত্য বেশি ছিল। প্রথমার্ধ থেকে দ্বিতীয়াঅর্ধ, সব জায়গাতেই ছিল কাসেমেইরো-লুক স-দের আক্রমণের প্রাধান্য। কিন্তু আসল যে কাজটা সেই গোলটা কিন্তু করে গেল হটস্পার্স। এক্ষেত্রে অবশ্য দোষ রয়েছে ইউনাইটেডের রক্ষণের সে কথা বলাই বাহুল্য। ১-০ গোলে ইউনাইটেডকে হারিয়ে ট্রফির দেখা পেল আন্দ্রে পোস্তেকুগলুর ছেলেরা।
২০০৮ সালের পর ফের ট্রফির দেখা পেল টটেনহ্যাম। তবে কাকতালীয় বিষয় হল, হ্যারি কেন বহুদিন এই দলে খেললেও ট্রফি জিততে পারেননি তিনি। আর এই বছরেই হ্যারি কেন এবং তার পুরনো দল ট্রফি জিতল। কদিন আগেই বায়ার্ন মিউনিখ বুন্দেসলিগা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। এদিন স্যান মামেস স্টেডিয়ামে ১৭ বছরের ট্রফির খড়া কাটাল পোস্তেকুগলুর দল। এতদিন একটা মিথ ছিল, সেলটিক থেকে ব্রিসবেন রোর্স, যেখানেই পোস্তেকুগলু গেছেন, নিজের দ্বিতীয় মরশুমে ট্রফি জিতেছেন। এবারও সেই ধারা তিনি বজায় রাখলেন। প্রথমবার ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতার ফাইনালে হারলেন কাসেমেইরো।
ম্যাচের ৪২ মিনিটে আসে একমাত্র গোলটি। জনসনের নামে গোলটি লেখা হলেও লুক শ- এর গায়ে লেগে বল ঢুকলো ম্যান ইউ- র গোলে। ওনানা ডাইভ দিয়েও তা সেভ দিতে পারলেন না। ডিফেন্সের ভুলে এমন গোলটাই ম্যাচে পার্থক্য গড়ে দিল। কারণ এরকম গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে একটা আধটা গোলই হয়। দ্বিতীয়ার্ধে তো মুহুর্মুহু আক্রমণ করছিল ইউনাইটেড, কিন্তু জেতা আর হলো না ব্রুনো ফার্নান্দেজদের।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।