🐻ফের বাংলাদেশ ও ভারত সীমান্তে উত্তেজনা। মালদার শুকদেবপুর সীমান্তে উত্তেজনা। ওপার থেকে এসে ভারতীয় কৃষকদের ফসল কেটে নেওয়ার অভিযোগ। এদিকে গত কয়েকদিন ধরেই এই সীমান্তে উত্তেজনা। এবার ফের ফসল নষ্ট করার অভিযোগ উঠল বাংলাদেশি দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। শুকদেবপুরের বাসিন্দারা বাংলাদেশি দুষ্কৃতীদের তাড়া করেন বলে খবর। ওপার থেকে পাথর ছোঁড়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। এরপর কার্যত তাড়া খেয়ে পিঠটান দেয় দুষ্কৃতীরা।
ඣওপার থেকে পাথর ছোঁড়া হয় বলে অভিযোগ। এরপরই ভারতীয়রা পালটা তাড়া করতে শুরু করে। ভারতীয়দের গম কাটতে এসেছিল। তারপরই পালটা প্রতিরোধ গড়ে তোলেন এপারের কৃষকরা।
♚সূত্রের খবর এই সীমান্তে যখনই কাঁটাতার দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে তখনই নানাভাবে তাতে ওপার থেকে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে খবর। স্থানীয়দের দাবি, ওপার থেকে এসে ফসল কেটে নিয়ে গিয়েছে সেখানকার বাসিন্দারা।
🔴এদিকে এপারে মালদার শুকদেবপুর। আর ওপারে বাংলাদেশের চৌকা সীমান্ত।
এদিকে প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, ভারতের শুকদেবপুর💜 সীমান্তে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া তৈরি নিয়ে কয়েকদিন ধরেই উত্তেজনা ছিল। সেই সময় বিএসএফ ও বিজিবির মধ্য়ে ব্যাটেলিয়ন কমান্ডার পর্যায়ে বৈঠক হয়েছিল।
এদিকে প্রথম আলোর প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, সীমান্তে🔴র( বাংলাদেশের দিকে) বাসিন্দারা জানিয়েছেন, সীমান্ত শূন্যরেখার পাশে বাংলাদেশের ভেতরের জমিতে গম কাটতে গিয়েছিলেন। তখনই ভারতীয় নাগরিকরা এসে বাংলাদেশের ভেতরের কয়েকটি আমগাছ কেটে দেন। সেই সময় ভারতীয় নাগরিকদের হাঁসুয়ার আঘাতে ও তাদের ছোঁড়া পাথরের আঘাতে কয়েকজন বাংলাদেশি আহত হন।
ജতবে শুকদেবপুরের বাসিন্দারা অবশ্য় বাংলাদেশের মধ্য়ে গিয়ে আমগাছ কেটে নেওয়ার অভিযোগ মানতে চাননি। তাঁদের দাবি, ভারতের দিকে এসে বাংলাদেশিরা গম কেটে নিয়ে যাচ্ছেন। বার বার এনিয়ে তাদের বাধা দেওয়া হয়েছে। বারণ করা হয়েছে।কিন্তু ওরা কিছুতেই শুনতে চান না। বার বার তারা অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করেন।
🌠এদিকে সেই অশান্তির একাধিক ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে ইতিমধ্যেই। বৈষ্ণবনগর থানার শুকদেবপুরে এনিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়।
🐽এদিকে প্রথম আলোর প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, স্থানীয় বিনোদপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মহম্মদ বাদশা জানিয়েছেন, সীমান্তে গম কাটা নিয়ে উত্তেজনা শুরু হয়। ভারতীয় লোকজন বাংলাদেশের অংশে ঢুকে পড়লে উভয় পক্ষের মধ্য়ে পালটাপালটি ধাওয়া শুরু হয়। এতে তিন বাংলাদেশি আহত হয়েছেন।
🌟বিজিবির লেফটেনান্ট কর্নেল গোলাম কিবরিয়া জানিয়েছেন, চৌকা ও কিরণগঞ্জ ক্যাম্পের মাঝামাঝি সীমান্তে পিলার ১৭৭ বরাবর বাংলাদেশের ভেতরে কিছু আমগাছ ছিল। ওই আমগাছ কাটা নিয়ে ভারতীয় নাগরিক ও বাংলাদেশি নাগরিকদের মধ্য়ে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। খবর প্রথম আলোর প্রতিবেদন অনুসারে।