Govinda-Sunita: তুঙ্গে গোবিন্দা-সুনীতার ডিভোর্স চর্চা, তার মাঝেই অভিনেতার ম্যানেজার বললেন, 'উনি তো কিছু না কিছুই...'

মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি সকাল থেকেই তুঙ্গে গোবিন্দা এবং সুনীতা আহুজার বিচ্ছেদের চর্চা। শোনা যাচ্ছে সুনীতা নাকি সেপারেশন জন্য কেস ফাইল করেছেন। শুধু তাই নয়, অভিনেতাকে আইনি নোটিশ পর্যন্ত পাঠিয়েছেন। এবার তার মাঝেই মুখ খুললেন অভিনেতার ম্যানেজার। জানালেন এই সমস্ত রিপোর্ট ভুয়ো। মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যই নাকি এই চর্চা চলছে।আরও পড়ুন: বক্স অফিসে দাপট দেখিয়েও শান্তি নেই! ১০০ কোটির মানহানির মামলার হুমকি ভিকির ছাবাকে! কেন?আরও পড়ুন: অঙ্ক কি কঠিনের মুকুটে নয়া পালক! নবম ইন্ডিয়ান ওয়ার্ল্ড ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ছবি নির্বাচিত হতেই কী বললেন সৌরভ-রাণা?IANS কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে শশী সিনহা অর্থাৎ গোবিন্দার ম্যানেজার জানিয়েছেন অভিনেতার তরফে কোনও বিবাহ বিচ্ছেদের পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। তাঁর কথায়, 'এখন এই খবরটা চারিদিকে রটে গিয়েছে। তাই বিষয়টার দিকে আমরা নজর রাখছি। হ্যাঁ, সুনীতা জি কোর্টের মাধ্যমে একটি আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন। আমি জানি সেটা। কিন্তু কী নিয়ে সেই আইনি নোটিশ সেটার বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। ওই আইনি নোটিশ আমাদের কাছে এসে পৌঁছায়নি নিয়ে এখনও।'এদিন গোবিনদার ম্যানেজার এও বলেন যে সুনীতা মাঝে মধ্যেই এমন কাজ করেন বা কথা বলেন গোবিন্দাকে নিয়ে যা নিয়ে মানুষের মনে প্রশ্ন জাগে, চর্চা হয়। তাঁর কথায়, 'আপনি হয়তো দেখে থাকবেন কিছু না কিছু আসতে থাকেই। যে সুনীতা জি এটা বলেছেন, ওটা বলেছেন গোবিন্দার নামে। উনি নাকি গোবিন্দা জিকে নাচ শিখিয়েছেন, অভিনয় শিখিয়েছেন, ইত্যাদি।'তবে গোবিন্দার ম্যানেজার এটা মেনে নিয়েছেন যে সুনীতা এবং অভিনেতা আলাদা থাকেন। গোবিন্দা তাঁর বাংলোতে থাকেন বর্তমানে, অন্যদিকে সুনীতা থাকেন ফ্ল্যাটে। তবে তাঁর মানে এটা নয় যে তাঁদের সম্পর্ক ভালো না। কিছু ব্যক্তিগত জিনিস আছে তাঁদের মধ্যে যেটা তাঁরা নিজেদের মধ্যেই মিটিয়ে নেন।আরও পড়ুন: বিদেশে জয়জয়কার রুক্মিণীর 'বিনোদিনী'র! ফ্লোরিডায় ৩টি পুরস্কার জিততেই রাম কমল বললেন, 'পিকচার অভি বাকি হ্যায়...'আরও পড়ুন: তৈরি স্ক্রিপ্ট, তাও রাম কমল কেন বললেন, 'জানি না দ্রৌপদীর ভবিষ্যৎ'? ‘লক্ষ্মীকান্তপুর লোকাল’ আসছে কখন?কিন্তু যদি সমস্যা নাই থাকে তাহলে কেন গোবিন্দা আলাদা থাকেন? এই বিষয়ে গোবিন্দার ম্যানেজার জানিয়েছেন, অভিনেতা বাংলোতে থাকেন তাঁর কাজের জন্য। তিনি একটি রাজনৈতিক দলের সদস্য, সেটার কাজ কর্ম সামলানোর জন্য তিনি সেখানেই থাকেন অধিকাংশ সময়। কখনও কখনও বাড়ি যান।