আরজি কর করে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন সঞ্জয় রায়। কলকাতা পুলিশের সিভিক ভলান্টিয়ার ছিলেন তিনি। সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছিল তার ছবি। শিয়ালদা আদালত থেকে দুপুরেই প♍্রেসিডেন্সি জেলে ফিরে গিয়েছিলেন সঞ্জয়। তারপর থেকে সঞ্জয় কী করলেন?
একটি বাংলা সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, জেলে যাওয়ার পর থেকেই একেবারে চুপ হয়ে গিয়েছেন সঞ্জয়। আদালতে একটু কথা বলেছিলেন। কিন্তু জেলে গিয়ে একেবারে চুপচাপ। সন্ধ্য়ে পর্যন্ত খাবার নেয়নি বলেই খবর। তবে কারারক্ষীরা তার উপর নজর রাখছেন। এদিকে সঞ্জয়ের পাশে তার পরিবারও থাকছে না বলেই খবর।
অত্যন্ত সংবেদনশীল মামলা। গোটা দেশের🦹 নজর এই মামলার দিকে। সেক্ষেত্রে সঞ্জয় রায়কে অত্যন্ত নজরে রাখছেন কারারক্ষীরা। দিনরাত তাকে নজরে রাখা হচ্ছে।
এদিকে আদালতের রায়কে স্বাগত জান🔯িয়েছেন অনেকেই। তবে সেই সঙ্গেই অনেকের দাবি আর কারা জড়িত রয়েছে এই ঘটনায়? এদিকে বিচারপতিকে ধন্য়বাদ জানিয়েছেꦕন নির্যাতিতার পরিবার।
‘সঞ্জয় দোষী হলে সন্তুষ্ট অসন্তুষ🍃্টের কোনও ব্যাপার নেই। আমাদের মেয়ে আর ফিরে আসবে না।’ জানিয়েছেন নির্যাতিতার বাবা। তবে বিচারপতিকে সম্মান জানিয়েছেন ♊নির্যাতিতার বাবা।
এখনই বিচারপ্রক্রিয়া শেষ হয়ে যাবে না। তদন্ত প্রক্র🍒িয়া শেষ হবে না। সেকারণে হতাশ হওয়ꦜার কিছু নেই। জানিয়েছেন নির্যাতিতার মা।
এদি🎃কে সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করেছে শিয়ালদা আদালত। আগামী সোমবার তার সাজা ঘোষণা করা হবে। এনিয়ে মুখ খুলেছেন সঞ্জয়ের দিদি। তিনি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, দোষী হলে শাস্তি তো পাবেই। সেই সঙ্গেই নির্যাতিতার পরিবারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন তিনি।
এদিকে সঞ্জয় আবার আদালতে রুদ্রাক্ষের প্রসঙ্গ তুলেছিল বলে খবর। সূত্রের খবর, আদালতে সঞ্জয় জানিয়েছিল, আমার গলায় রুদ্রাক্ষের মালা আছে। আমি যদি ধর্ষণ করি, তাহলে সেটা ছিঁড়ে গেল না কেন? ওটা পরে এই অপরাধ করব? শনিবারও শিয়ালদা আদালতে নিজেকে নির্দোষ বলেও দাবি করেছিল সঞ্জয় র꧂ায়। তবে শিয়ালদা আদালতে ১২ মিনিটের শুনানিতে সঞ্জয়কে দোষীসাব্যস্ত করা হয়েছে।
এদিকে তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ জানিয়েছেন, সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন, কিছু বাম, কিছু অতিবাম, একাংশের 🍸চিকিৎসক যেভাবে মানুষের আবেগকে বিপথে চালিꦯত করছিলেন, আজকের রায়ে প্রমাণিত হল কলকাতা পুলিশের তদন্ত সঠিক পথে ছিল, মাঝপথে সিবিআইকে দেওয়া হয়েছিল, সিবিআই তদন্ত, কলকাতা পুলিশের তদন্তটাই মান্যতা পেয়েছে।