Hindustan Times
Bangla

কেউ কেউ মাছ খেলেও এর চামড়া বা ছাল খান না।

কারও কারও মতে মাছের ছাল খাওয়া ভালো নয়। কেউ আবার বলেন অন্য কথা। 

সত্যটা কী? পুষ্টিবিদরা এ ব্যাপারে কী বলেন?

বেশিরভাগ মাছেই থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি-১২ এবং ভিটামিন ডি। 

এছাড়া থাকে সেলেনিয়াম ও টরিন নামক উপাদান। মাছের ছাল বা চামড়ায়ও এই খাদ্যগুণগুলো প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।

পেশি ও টিস্যুর সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে ডায়েটরি প্রোটিন। 

এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। 

মাছের চামড়ার মিউকাসে উপকারী প্রোটিন প্রচুর পাওয়া যায়।

মাছের ছালে আছে প্রচুর ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা ইনফ্লেম্যাশনের হার কমায়। 

কার্ডিয়োভাসক্যুলার স্বাস্থ্য ও কোষের সুস্থতা বজায় রাখে এই ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। 

এটি ব্লাড প্রেশার নিয়ন্ত্রণ, আর্থ্রাইটিস ও রিউম্যাটিক অসুখ রোধে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

মাছের চামড়ায় প্রচুর ভিটামিন ই আছে। এটি ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখে। ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। 

মাছের ছালে থাকা কোলাজেন উপাদানও চুল ও ত্বক ঝলমলে রাখে। 

তাই চিকিৎসকের বারণ না থাকলে অনায়াসে খেতে পারেন মাছের চামড়া।

তবে শরীর বুঝে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই মাছের চামড়া খান। 

caco88