থাইল্যান্ড থেকে ফিরেই জ্বরে কাবু ভারতী, কোভিড নয় তো? খোলসা করলেন তিনি নিজেই

কিছুদিন আগেই অপারেশন সিঁদুর চলাকালীন কাজের সূত্রে থাইল্যান্ড বেড়াতে গিয়েছিলেন ভারতী সিং। ভারতীর এই ট্রিপ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে ট্রোল করা হয়েছিল অভিনেত্রীকে। তবে এবার ভারতীর অসুস্থতার কথা শুনে মন খারাপ হয়ে যায় ভক্তদের।একজন কৌতুক অভিনেত্রী ছাড়াও ভারতী এখন একজন ভ্লগার। নিজের জীবনের খুঁটিনাটি সবকিছু তিনি শেয়ার করে থাকেন ভক্তদের সঙ্গে। থাইল্যান্ড ট্রিপ থেকে এসেও তিনি জানিয়েছিলেন কেন তিনি বিদেশে ভ্রমন করতে গিয়েছিলেন ভারতের কঠিন পরিস্থিতির সময়। এবার তিনি জানালেন, থাইল্যান্ড সফর থেকে এসেই ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন তিনি।আরও পড়ুন: মঞ্চে উঠতেই ঘটল বিপত্তি! গান গাইতে গাইতে আচমকাই পড়ে গেলেন শাকিরা, তারপর?আরও পড়ুন: হাসিমুখে ছবি পোস্ট যশের, নুসরতের পোস্টেও কী মিলল সমস্যা মেটার ইঙ্গিত?ভারতী তাঁর সর্বশেষ ভ্লগে বলেন, ‘গত কয়েকদিন ধরেই আমার শরীর ভালো নেই। ব্যাংকক থেকে ফিরে আসার পর থেকেই ভীষণ দুর্বল বোধ করছি। কয়েকদিন ধরেই জ্বরে কাবু। রক্ত পরীক্ষাও হয়েছে। আমার এইসব দেখে ভীষণ ভয় করে।’ভারতী আরও বলেন, ‘সকাল থেকেই ভীষণ কাঁদছি। এইমাত্র রক্ত পরীক্ষা করে নিয়ে গিয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি সারা শরীরের পরীক্ষাও হবে। কিন্তু ইঞ্জেকশন নিতে আমার ভীষণ ভয় লাগে। সকলকে একটাই অনুরোধ, আপনাদের লাইফ স্টাইলে বদল আনুন। আমিও তাই করার চেষ্টা করছি।’ থাইল্যান্ড থেকে ফিরে এসে একটি ভিডিয়োয় ভারতী বলেছিলেন, আমেরিকা অথবা কানাডার মতো দেশে তিনি কোনও সমস্যা ছাড়াই ফ্লাইটে যাতায়াত করতেন কিন্তু থাইল্যান্ডের ক্ষেত্রে একেবারে অন্যরকম অভিজ্ঞতা হয়েছে তাঁর। তিনি এও জানিয়েছেন, সন্তানের জন্মের পর থেকে তিনি নিজের অসুস্থতায় ভীষণ ভয় পেয়ে যান।আরও পড়ুন: কানের পর বিদেশের মাটিতে ফের দেশি লুকে আলিয়া, কোথায় গেলেন তিনি?আরও পড়ুন: অভিনয় ছেড়েছেন বহু আগেই, নানার বিরুদ্ধে এনেছিলেন যৌন হেনস্থার অভিযোগ, চিনতে পারছেন ইনি কে?প্রসঙ্গত, দেশের অস্থিরতা চলাকালীন ভারতীর থাইল্যান্ড সফর নিয়ে যখন প্রশ্ন তুলেছিলেন সকলে তখন তিনি একটি ভ্লগের মাধ্যমে জানিয়েছিলেন যে তিনি ঘুরতে নয় বরং একটি কাজের উদ্দেশ্যেই বিদেশে গিয়েছিলেন। অনেক আগে থেকেই এই কাজের জন্য তিনি চুক্তিবদ্ধ ছিলেন, তাই অনিচ্ছা সত্ত্বেও বিদেশে যেতে হয়েছিল তাঁকে। তিনি যদি থাইল্যান্ড না যেতেন তাহলে সেটি তাঁর পেশাদারিত্বের ওপর প্রশ্ন করা হত।