IPL-এ সানরাইজার্স হায়দরাবাদের বিপক্ষে খেলতে নেমেছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। হার্দিক পাণ্ডিয়ার দল মরিয়া থাকবে এই ম্যাচে জয় তুলে নেওয়ার জন্য। কারণ প্লে অফ𒈔ের দৌড়ে থাকতে গেলে দুই দলেরই জয় খুব দরকার আღজকের ম্যাচে। সেই ম্যাচেই হার্দিক পাণ্ডিয়া বল হাতে ভালো বোলিং করলেন এবং ওপেনার অভিষেক শর্মাকে সাজঘরে ফেরালেন।
হার্দিক পাণ্ডিয়া নিজের ওভারে ১২ রান দিলেও আসল কাজের কাজটি তিনিই করেন। পাওয়ারপ্লে শেষ হতেই তিনি বোলিং করতে আসেন। আর সেখানে এসেই তিনি ট্র্যাভিস হেড এবং অভিষেক শর্মার মারমুখী জুটি ভেঙে দেন। এদিন সাত ওভারের মধ্যেই সানরাইজার্স হায়দারবাদের দুই ওপেনার দলগত ৫০✱ রান তুলে দিয়েছিলেন।
কিছুটা সাবধানী হয়েই সানরাইজার্স হায়দরাবাদের ব্যাটাররা খেলছিলেন এদিন। কারণ গত ম্যাচেই সবে জয় পেয়েছেন তাঁরা, পরপর চার ম্যাচে হারের পর। ৬ ম্যাচের শেষে দুই দলেরই পয়েন্ট সংখ্যা মাত্র ৪। ফলে এই পর🃏িস্থিতিতে ভালো পারফরমেন্স করে দেখাতে হত তাঁদের। কিন্তু সেখানেই হার্দিকের একটা চোটই যেন ছন্দপতন করে দিল এসআরএইচের ওপেনারদের।
এমনিতে ঋষভ পন্তকে অনেক সময়ই দেখা যায় প্রতিপক্ষ দলের ব্যাটাররা ভালো ছন্দে থাকলেই একটু প্লে অ্যাক্টিং করে সময় নষ্ট করতে। যাতে ছন্দ কাটে। সেটা হার্দিক করার চেষ্টা করলেন কিনা সেই নিয়েও প্রশ্ন থাকতে পারে, তবে তাতে ক▨াজ যে হল সেকথা বলাই বাহুল্য।
হার্দিক পাণ্ডিয়া অষ্টম ওভারের দ্বিতীয় বল করার পরই একটু চোট পেয়েছিলেন গোড়ালিতে। যার পরই তিনি ব🦩সে পড়েন মাটিতে। ফিজিওরা দ্রুত এসে তাঁর শুশ্রুষা করে। এরপরের বলেই উঠে দাঁড়িয়ে হার্দিক বল করতেই আসে উইকেট। কিছুটা যে মনসংযোগে অভাব দেখা যায় অভিষেকের সেকথা বলাই বাহুল্য।
তিনি হার্দিকের অফস্টাম্পের বাইরের বলে বড় শট খেলতে যান। সেটাই চলে যায় থার্ড ম্যানের দিকে। সেখানে কিছুটা এগিয়ে এসে ভালো ক্যাচ নেন সাবস্টিটিউট হিসেবে মাঠে আসা রাজ অঙ্গদ বাওয়া। তাতেই ২৮ বলে ৪০ রান করে সাজঘরে ফেরেন হায়দরাবাদের পঞ্জাবি ওপেনার। এরপর ইশান কিষান খেলতে আসেন, তবে তিনি হতাশ করেন। ৩ বলে মাত্র ২ রান করে তিনি আউট হয়ে যান উইল জ্যাকসের বলে। ম🃏্যাচে অবশ্য ট্র্যাভিস হেডকে নিজের দ্বিতীয় ওভারে আউট করেছিলেন হার্দিক, তবে নো বল হওয়ায় বেঁচে যান অজি তারকা।