সাঁতরাগাছি ও শালিমার। এই দুটি স্টেশন ধাপে ধাপে আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। হাওড়া স্টেশনের উপর চাপ কমাতে এই দুটি স্টেশনে বর্তমানে একাধিক দূরপাল্লার ট্রেন থামে। সাঁতরাগাছি🅘 স্টেশনে উন্নয়নের নানা পরিকল্পনা রয়েছে। কাজ অনেকটাই হয়ে🧸ছে। প্লাটফর্মের সংখ্যাও বেড়েছে। বর্তমানে আর ৬টা প্লাটফর্ম নয়, এবার আটটি প্লাটফর্ম করা হয়েছে।
সাঁতরাগাছি স্টেশনের ইয়ার্ড সংস্কার করা হবে এবার। সেই সঙ্গেই রেললাইনে নকশা বদলও হবে। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুটি কাজ। আর সেই ক🦂াজের জন্য় আগামী ৩০ এপ্রিল থেকে ১৯শে মের মধ্যে প্রচুর ট্রেন বাতিল হতে পারে। ধাপে ধাপে এই কাজ হবে। তবে ইন্টারলকিংয়ের কাজ করার জন্য় ট্রেন বাতিল করা বা ট্রেনকে অন্য রুটে ঘুরিয়ে দেওয়া ছাড়া আর বিশেষ কোনও পথ নেই। সেকারণে সেই সময় যাত্রী ভোগান্তি কিছুটা হলেও আগামী দিনের ভালো একটা পরিস্থিতি দেখার আশায় এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
তবে ট্রেন বাতিলের জেরে যাত্রী ভোগান্তি কিছুটা🐼 হতে পারে।🍰 তবে আগামী দিনে এই কাজের জেরে ওই লাইনে পরিষেবা আরও উন্নত হবে।
সংবাদমাধ্য়মের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, ওই সময়কালের মধ্য়ে অন্তত কয়েকশো ট্রেন বাতিল করা হতে পারে। কেবলমাত্র দূরপাল🥂্লার ট্রেনই নয়, বহু এক্সপ্রেস ও মেল ট্রেন বাতিল করা হবে এই কাজ করার জন্য।
কী কী কাজ করা হবে?
সাঁতরাগাছি থেকে আন্দুলের মধ্যে একটি নতুন দ্বিমু🌠খী লাইন করা হবে। একটা উড়ালপথকেও যুক্ত করা হবে। এর জেরে খড়্গপুরের দিকে থেকে হাওড়া ও শালিমার🍒ের দিকে যে ট্রেনগুলি আসে সেগুলিকে আর আন্দুল স্টেশনে বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে না।
খড়্গপুরের দিকে ট্রেন চলাচলও অনেকটাই সুবিধাজনক হবে। এদিকে চলতি বছরের মধ্য়েই সাঁতরাগাছি স্টেশনের এই আধꩵুনিক পরিকাঠামো সকলের জন্য খুলে দেওয়া যায় সেটা দেখা হচ্ছে।
ওই সময়কালের মধ্য়ে দফায় দফায় ট্রেন বাতিল হতে 💟পারে। মূলত মেল ও এক্সপ্রেস ট্রেনের উপর বড় প্রভাব পড়তে পারে। দুটি দফায় মূলত কাজ করা হবে। প্রথম ধাপে ৩০ এপ্রিল থেকে ১৭ মে পর্যন্ত প্রথম দফায় কাজ করা হবে। সেই সময়ের মধ্যে কিছু ট্রেন𝓀 বাতিল করা হবে।
পরের ধাপে ১৮ ও ১৯শে মে বড় কাজ করা হবে। সেই সময় টানা সাতদ⛦িন ট্রেন বন্ধ থাকতে পারে ওই কাজের জন্য। সেই সময় মূল কাজটা করা হতে পারে।